চোখে ছিল পানি, তবুও স্নিগ্ধ হাসি দিয়ে সহকর্মী ও স্থানীয় সবার কাছ থেকে বিদায় নিলেন রাজশাহীর তানোর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) লিয়াকাত সালমান। বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) তানোর উপজেলা প্রশাসনিক হলরুমে ইউএনও লিয়াকাত সালমানকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় সংবর্ধনা দেওয়া হয়। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে তানোর উপজেলা অফিসার্স ক্লাব।
এদিন অনুষ্ঠানে একই সঙ্গে নবাগত তানোরের ইউএনও হিসেবে যোগদান করেন নাঈমা খান। এর আগে, তিনি গাজীপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে কর্মরত ছিলেন। তানোর উপজেলা প্রশাসনিক হলরুমে আলোচনা সভা শেষে বিদায়ী ইউএনও লিয়াকাত সালমানকে বিদায় সংবর্ধনা দেওয়া হয়। একই সময় নবাগত ইউএনও হিসেবে স্থলাভিষিক্ত হওয়া নাঈমা খানকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়।
এদিন বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা (অতিঃ)মোহাম্মদ হোসেন খানের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা (টিএইচও) ডাঃ বার্নাবাস হাসদাক, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহম্মদ, উপজেলা প্রানীসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ ওয়াজেদ আলী, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা বাবুল হোসেন, উপজেলা প্রকৌশলী নুরনাহার, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সিদ্দিকুর রহমান, উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা (টিসিএফ) মলিউজ্জামান সজিব, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আলেয়া ফেরদৌসী, সহকারী প্রোগ্রামার জাহাঙ্গীর আলম, বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ তানোর কার্যালয়ে সহকারী প্রকৌশলী (অতিঃ) জামিনুর রহমান, উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা জেবানুর রহমান, সহকারী প্রকৌশলী (জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল) জাকির হোসেন, উপজেলা পরিসংখ্যান কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম, উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা হাবিবা খাতুন, বিআরডিবি প্রকল্প কর্মকর্তা আঞ্জুয়ারা খাতুন, পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক তানোর শাখা ব্যবস্থাপক লায়লা আরজুমান বানু ও নেসকো'র আবাসিক প্রকৌশলী অমিত হাসান আরিফ প্রমুখ।
এদিন নিজের বিদায়ী বক্তব্যে আবেগ ধরে রাখতে পারেননি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা পরিষদের প্রশাসক লিয়াকত সালমান। তিনি বলেন, ভালো থাকুক তানোর উপজেলার প্রতিটি - মানুষ। আমার কর্মজীবনে সেরা সঞ্চয় হিসেবে পেয়েছি আপনাদের ভালোবাসা। সরকারি চাকরিজীবী হিসেবে বদলিজনিত কারণে কোনো জেলায় বা উপজেলায় স্থায়ী হওয়ার সুযোগ নেই প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের। উপজেলায় কর্মরত অবস্থায় সহকর্মী, জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিক, - রাজনৈতিক নেতাদের অনেক রকমের সহয়তা পেয়েছি। নিজের অজান্তেও যদি কাউকে কষ্ট দিয়ে - থাকি, কারও প্রতি অন্যায় করে থাকি তাহলে আমি ক্ষমাপ্রার্থী। এ সময় উপস্থিত বেশির ভাগ মানুষের চোখেই ছিল পানি। আবেগ থামাতে না পেরে কেঁদে ফেলেন অনেকেই। তৈরি হয় এক আবেগঘন পরিবেশ।
একই মঞ্চে বরণ করে নেওয়া হয়েছে নবাগত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও ও উপজেলা পরিষদের - প্রশাসক নাঈমা খানকে। নবাগত ইউএনও নাঈমা খান শুরুতেই জনসেবার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, এই দায়িত্ব আমার কাছে শুধুমাত্র প্রশাসনিক কাজ নয়, এটি হলো মানুষের পাশে দাঁড়ানোর এক মহান সুযোগ। আমি বিশ্বাস করি, সবার সহযোগিতায় আমরা গড়বো একটি সুন্দর, উন্নত ও মানবিক তানোর।
এদিকে একইদিন সন্ধ্যা থেকে পর্যায়ক্রমে তানোর পৌরসভা, মুন্ডুমালা পৌরসভা, উপজেলা ভূমি কার্যালয় এবং উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে বিদায়ী একাধারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌর প্রশাসক, সহকারী কমিশনার ভূমি এবং উপজেলা পরিষদ প্রশাসক লিয়াকাত সালমানকে - বিদায়ী সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, চলতি বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারী তানোরে ইউএনও হিসেবে যোগদান করেছিলেন লিয়াকাত সালমান। এর আগে তিনি রাজশাহী জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে কর্মরত ছিলেন। তবে, গত ১৮ সেপ্টেম্বরের এক বদলি আদেশে রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলায় ইউএনও হিসেবেই পরবর্তী কর্মস্থলে যোগ দেবেন তিনি।
এদিন অনুষ্ঠানে একই সঙ্গে নবাগত তানোরের ইউএনও হিসেবে যোগদান করেন নাঈমা খান। এর আগে, তিনি গাজীপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে কর্মরত ছিলেন। তানোর উপজেলা প্রশাসনিক হলরুমে আলোচনা সভা শেষে বিদায়ী ইউএনও লিয়াকাত সালমানকে বিদায় সংবর্ধনা দেওয়া হয়। একই সময় নবাগত ইউএনও হিসেবে স্থলাভিষিক্ত হওয়া নাঈমা খানকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়।
এদিন বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা (অতিঃ)মোহাম্মদ হোসেন খানের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা (টিএইচও) ডাঃ বার্নাবাস হাসদাক, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহম্মদ, উপজেলা প্রানীসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ ওয়াজেদ আলী, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা বাবুল হোসেন, উপজেলা প্রকৌশলী নুরনাহার, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সিদ্দিকুর রহমান, উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা (টিসিএফ) মলিউজ্জামান সজিব, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আলেয়া ফেরদৌসী, সহকারী প্রোগ্রামার জাহাঙ্গীর আলম, বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ তানোর কার্যালয়ে সহকারী প্রকৌশলী (অতিঃ) জামিনুর রহমান, উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা জেবানুর রহমান, সহকারী প্রকৌশলী (জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল) জাকির হোসেন, উপজেলা পরিসংখ্যান কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম, উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা হাবিবা খাতুন, বিআরডিবি প্রকল্প কর্মকর্তা আঞ্জুয়ারা খাতুন, পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক তানোর শাখা ব্যবস্থাপক লায়লা আরজুমান বানু ও নেসকো'র আবাসিক প্রকৌশলী অমিত হাসান আরিফ প্রমুখ।
এদিন নিজের বিদায়ী বক্তব্যে আবেগ ধরে রাখতে পারেননি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা পরিষদের প্রশাসক লিয়াকত সালমান। তিনি বলেন, ভালো থাকুক তানোর উপজেলার প্রতিটি - মানুষ। আমার কর্মজীবনে সেরা সঞ্চয় হিসেবে পেয়েছি আপনাদের ভালোবাসা। সরকারি চাকরিজীবী হিসেবে বদলিজনিত কারণে কোনো জেলায় বা উপজেলায় স্থায়ী হওয়ার সুযোগ নেই প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের। উপজেলায় কর্মরত অবস্থায় সহকর্মী, জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিক, - রাজনৈতিক নেতাদের অনেক রকমের সহয়তা পেয়েছি। নিজের অজান্তেও যদি কাউকে কষ্ট দিয়ে - থাকি, কারও প্রতি অন্যায় করে থাকি তাহলে আমি ক্ষমাপ্রার্থী। এ সময় উপস্থিত বেশির ভাগ মানুষের চোখেই ছিল পানি। আবেগ থামাতে না পেরে কেঁদে ফেলেন অনেকেই। তৈরি হয় এক আবেগঘন পরিবেশ।
একই মঞ্চে বরণ করে নেওয়া হয়েছে নবাগত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও ও উপজেলা পরিষদের - প্রশাসক নাঈমা খানকে। নবাগত ইউএনও নাঈমা খান শুরুতেই জনসেবার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, এই দায়িত্ব আমার কাছে শুধুমাত্র প্রশাসনিক কাজ নয়, এটি হলো মানুষের পাশে দাঁড়ানোর এক মহান সুযোগ। আমি বিশ্বাস করি, সবার সহযোগিতায় আমরা গড়বো একটি সুন্দর, উন্নত ও মানবিক তানোর।
এদিকে একইদিন সন্ধ্যা থেকে পর্যায়ক্রমে তানোর পৌরসভা, মুন্ডুমালা পৌরসভা, উপজেলা ভূমি কার্যালয় এবং উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে বিদায়ী একাধারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌর প্রশাসক, সহকারী কমিশনার ভূমি এবং উপজেলা পরিষদ প্রশাসক লিয়াকাত সালমানকে - বিদায়ী সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, চলতি বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারী তানোরে ইউএনও হিসেবে যোগদান করেছিলেন লিয়াকাত সালমান। এর আগে তিনি রাজশাহী জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে কর্মরত ছিলেন। তবে, গত ১৮ সেপ্টেম্বরের এক বদলি আদেশে রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলায় ইউএনও হিসেবেই পরবর্তী কর্মস্থলে যোগ দেবেন তিনি।